আত্মদেবের কথা – ৪
দেহ তত্ব যা মাতৃ্ গ র্ভে সৃষ্টি হয় , প্রকৃতির সৃষ্টির রহস্যের
( যা গুপ্ত রহস্য ) মুনি ও ঋষিদের বেদ বাক্যের মাধ্যমে জানা যায় , যে কতক গুলি গুনের সংমিশ্রনে আমাদের শরীর সৃষ্টি হয়, আমরা আমাদের যে শরীর দেখি তার ভিতরেও স্হূল শরীর বৃত্তমান তার ভিতর সূক্ষ্ম শরীর বৃত্তমান , তার ভিতর রয়েছে কারন শরীর –মনে রাখতে হবে শরীরে আঘার করলে এই তিনটে শরীরেই আঘাত লাগে
এই শরীরের মধ্যেই – ক্ষিতি , অব , তেজ , মরুৎ , ব্যোম বৃত্তমান ,
আবার এই শরীরের মধ্যেই – অপান , সমান , ব্যান , প্রান , উদান ,
বৃত্ত মান রয়েছে , আবার এই শরীরের মধ্যেই রয়েছে – অনু , চক্র ,
ঔকার , বিন্দু , শব্দ , আলো , এর সাথে পরশ্পর রন্ধেরন্ধে যুক্ত হয়ে
রয়েছে ৩ লক্ষ নাড়ী , এই ৩ লক্ষ নাড়ী র আলাদা আলাদা নামও রয়েছে , এর মধ্যে প্রধান তিনটি নাড়ী হল – ইড়া , পিঙ্গলা, সুষমা নাড়ী , তার মধ্যে সুষমা নাড়ীই প্রধান – যে নাড়ী আমাদের মেরুদন্ড
মধ্যে মধ্যে দিয়ে –মূলাধার চক্র হতে সহস্র ধারা পর্যন্ত বির্স্থিত , যা
ক্রিয়ার দ্বারা , প্রনায়াম দ্বারা , কর্ষন করতে করতে –আত্মদেবের
শরনাপন্ন হওয়া যায় , মনে রাখতে হবে বৈজ্ঞানিক ভাবে মেরুদন্ডের
ভিতর যদি দেখা য়ায় তা হলে কোন রুপ নাড়ী লক্ষ্য করা যায় না ,
ক্রিয়ার দ্বারা যা সম্ভব ,
জয় গুরু